ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজের চাহিদা বেশি 2024 চলুন দেখে আসি
বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজের চাহিদা বেশি। অনেকেই ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে
আলোচনা করতে চাই কিন্তু সঠিক তথ্য পেয়ে থাকে না। ফ্রিল্যান্সিং এর পেশায় আসতে
চাইলেও আসতে পারে না কিন্তু এই ফ্রান্সিং বিষয়ে অভিজ্ঞতা থাকলেও হবে না থাকলেও
হবে কারণ জিরো থেকে হিরো পর্যন্ত এ টু জেড ফ্রান্সিং এর মাধ্যমে আপনাকে
প্রতিষ্ঠানে শিখতে হবে।
আর ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে কোন কাজের চাহিদা বেশি তা জেনে নেওয়াটা অত্যন্ত
গুরুত্বপূর্ণ। কারণ আপনাকে লক্ষ্য রাখতে হবে যে আমি সফলভাবে ফিন্যান্সিং হিসেবে
কাজ করব। ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজের চাহিদা বেশি এই বিষয়টা নিয়ে আপনাদের কাছে
বিস্তারিত আলোচনা তুলে ধরব।
ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো 2024
ফ্রিল্যান্সিং কী ফ্রিল্যান্সিং কাজটি হল লাভজনক এবং ধীরগতিতে এগোতে থাকে।
ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে কাজ করতে হলে এ বিষয়ে মনে রাখতে হবে যে ধরনের কাজের জন্য
সমস্ত কিছু বিষয় নিয়ে খোঁজখবর রাখতে হবে। একটি ফ্রিল্যান্সারের ক্যারিয়ার
সাফল্য যত্ন শীল পরিকল্পনা এবং আর্থিক নিয়ন্ত্রণ নিয়মিত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
২০২৪ সালে যদি আপনি ফ্রিল্যান্সি শুরু করতে চান এবং আপনার যদি মনে হয়। যে আমি
২০২৪ সালের ফ্রিল্যান্সারেস্টার্ট করব বা আমি ফ্রিল্যান্সিং কাজ করব। সো দ্যাটস
আই এম রোড প্রয়োজন অথবা আমার একটা গাইডলাইন প্রয়োজন তাহলে এই আর্টিকেল টা আপনার
জন্য। এখন মোস্ট অব দ্য টাইম মানুষ ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে ফেল করে কারণ হলো তারা
একটা প্রপার রোড ম্যাপ অথবা একটা গাইডলাইন পাচ্ছে না।
কোন সিম্পল একটা উদাহরণ দেই যে আপনি নদীর এপারে আছেন এবং নদীর ওপারে যাবেন আপনি
সাঁতার কেটে আর এখন যদি এমন হয় যে আপনি নদীর মাঝখান বরাবর আছেন এবং তখন যদি আপনি
দিক নির্দেশনা যদি হারিয়ে ফেলার বা আপনি যদি ভুল পথে যেতে থাকেন তো আপনি কিন্তু
আল্টিমেটলি নদীর ওপারে যেতে পারবেন না সো সেম জিনিসটাই কাজ করবে।
যদি আপনি ফ্রিল্যান্স সেক্টরের সাকসেসফুল হতে চান তো অবশ্যই এটা প্রয়োজন। যেটা
আপনি ফলো করে আপনাকে এত এব স্টার্ট করতে পারেন ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরের।
ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরের যখন আপনি একজন বিগিনাল লেভেলে থাকবেন এবং সেখান থেকে একটি
সাকসেসফুল লেভেলে যেতে চান তাহলে আপনার কে তিনটা ধাপ সেটা পার করতে হবে। এই তিনটা
ধাপ বলতে বোঝাচ্ছে কি সেটা আমি বিশ্লেষণ করছি।
প্রথম ধাপটা যখন আপনি শুরু করে দিবেন তখন আপনার একটা মাইন্ড সেট করতে হবে
ফ্রিল্যান্সার হতে চাই কিনা বা আমি ফ্রিল্যান্সিং করতে চাই কিনা। আপনার যদি এমন
হয় যে আপনি কোন একটা ফ্রেন্ড এর থেকে দেখলেন বা কোন facebook থেকে দেখলেন বা
আমার কাছ থেকে দেখলেন। আপনার খুবই করতে ইচ্ছা এটা হতেই পারে।
এখন আমি একটা কাজ করতেছি সেটা যে আপনার ভালো লাগে সেটা আপনার ফলো করতেই পারেন বা
সেটার দিকে আপনি যেতে পারেন। আজ আমার আমি রেড ফ্লাগ গুলা বলি সেটা হল যে আপনি যদি
google বা youtube ঘটে যদি কিছু না শিখতে পারেন বা আপনার যদি সেখানে তেমন আগ্রহ
নেই। যে আমি কোন একটা কিছু শিখতে যাচ্ছি বা জানতে চাচ্ছি সেটা কেউ আমাকে বাসায়
এসে শিখাইয়া দিক।
যদি এমন আপনার চিন্তা থাকে তাহলে মনে করবেন যে এই সেক্টরেট আপনার একটা রেড ফ্লাগ
কাজ করবে। আরেকটা ব্যাপার হলো যা আপনার যদি শুরুতেই মনে হয়। যে এই সেক্টরে এসে
আমি প্রতি মাসে কোন রকম লাইক ১০০০০ থেকে ১৫০০০ টাকা আরনিং করব।
তাহলে আমার হয়ে যাবে আমার বেশি ইনকাম দরকার নেই ভাই আমি মোটামুটি যদি ১০-১৫
হাজার টাকা ইনকাম করি তাহলে আমার হয়ে যাবে। তাহলে মনে করবেন যে এই ক্ষেত্রে
আপনার একটা রেড ফ্লাইট কাজ করবে।
ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি
ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোন কোন কাজে চাহিদা বেশি চলুন আমরা জেনে আসি। ডিজিটাল
মার্কেটিং সম্পর্কে আপনি যদি সম্পূর্ণ ধারণা নিতে চান তাহলে আপনাকে ফ্রিল্যান্সিং
জগতে যোগদান করতে হবে। তাছাড়া আপনি বাইরে থেকে সম্পূর্ণ ধারণা নিতে পারবেন।
কারণ ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভিতরে অনেক ধরনের আর্নিং রয়েছে যার মাধ্যমকে
ফ্রিল্যান্সিং বলে থাকে। আপনার সম্পূর্ণ ধারণা থাকতে হবে যে আপনি flacing শিখে
মাসে কত টাকা আয় করতে চান এবং আপনি যতটুকু পরিশ্রম করবেন তার ফলাফল আপনি নিজেই
দেখতে পারবেন। কারণ ফ্রিল্যান্সিং এমন একটা জিনিস যার মাধ্যমে আপনি কারো অর্ডার
চলবেন না বা আপনাকে কারো কথা শুনতে হবে
নিজের ইচ্ছা স্বাধীন যখন খুশি তখন আপনি কাজ করতে পারেন এবং আপনি কত টাকা মাসে আয়
করবেন সেটা নির্ধারিত করবে আপনার কাজের উপর। যদি একজন ফ্রিল্যান্সার বা
ফ্রিল্যান্সিং চাহিদা আপনার ভিতরে যদি থাকে তাহলে এক্ষেত্রে আপনাকে ফিলোসিং
সম্পর্কে অনেক কিছু ধারণা নিয়ে ফ্রান্সিং জগতে আপনাকে নামতে হবে।
আপনার দক্ষতার সাথে আপনি অবশ্যই অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারবেন। ই-কমার্স এবং
রিলেটেড ই-কমার্স সেক্টর ডিজিটাল মার্কেটিং এর জন্য সবচেয়ে বেশি চাহিদা থেকে
থাকে। এক্ষেত্রে ই কমার্স প্ল্যাটফর্ম অনলাইন শপিং থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের
প্রোডাক্ট স বিপন্ন কোম্পানির প্রোডাক্টস প্রচার এবং বিক্রয়ের জন্য ডিজিটাল
মার্কেটিং প্রয়োজন হয়ে থাকে।
ডেটা আর মার্কেটিং পদ্ধতির থেকে যেসব মানুষ তাদের ব্যবসা প্রচারের জন্য লেটার
মার্কেটিং এর ব্যবহার করে সুবিধা পাচ্ছে। এবং সেখান থেকে লাখ লাখ টাকা আয় করে।
একারণে যেটার মার্কেটিং সেক্টর প্রতিনিয়ত অনেক বেশি বেড়ে চলেছে। বাংলাদেশের
সবাই জানে যে একটি ডিজিটাল মার্কেটিং কতটা স্মার্ট এবং তার ভবিষ্যৎ কতটা
উজ্জ্বল।
বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি
বর্তমানে ফি লাঞ্চিং এর সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় সারা বিশ্বব্যাপী ডিজিটাল
মার্কেটিং এর উপর ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। যেখানে আপনি আপনার নিজ স্বাধীনতায় কাজ
চালিয়ে রাখতে পারছেন। এ ক্ষেত্রে ফ্রিল্যান্সিং করতে হলে আপনাকে অবশ্যই যেকোনো
ধরনের পেশা সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে।
কাজ করার জন্য আপনার যেগুলো প্রয়োজন হবে আপনার সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন হবে ইচ্ছা
শক্তি এবং মেধাবী আর ধৈর্যশীল। যদি আপনার কাজ করার ইচ্ছা না থাকে তবে যতই চেষ্টা
করুন কোর্স করে ফ্রিল্যান্সিং হতে পারবেন না। ফ্রিল্যান্সিং কাজ করতে আপনারা যা
যা লাগবে সেগুলো হলো।
- আপনার কাছে ধরন অনুযায়ী একটি ভাল কম্পিউটার এবং ল্যাপটপ প্রয়োজন হয়ে থাকবে।
- একটি নির্ভরযোগ্য ওয়াইফাই বা ইন্টারনেট সংযোগ প্রয়োজন যার মাধ্যমে আপনি কান্ট্রির সাথে সাথে যোগাযোগ রাখতে পারবেন।
- ক্লাইনের সাথে কথা বলার জন্য আপনাকে ইংরেজি ভাষা শিখতে হবে সেটা হল অনলাইন মার্কেটিং।
- কাজ করার জন্য আপনাকে অতি দক্ষতার সাথে টাইপিং করা গুরুত্বপূর্ণ আপনি যত দ্রুত পারবেন।
- আপনার সোশ্যাল মিডিয়াতে একাউন্ট থাকতে হবে একটি যা আপনাকে সাহায্য করবে কাইনের সাথে যোগাযোগ রাখতে প্রয়োজন হবে।
- আপনার কাজের ক্ষেত্রে একটি ভালো সেটআপ তৈরি করতে হবে যেখানে আপনার প্রয়োজন হবে হেডফোন কিবোর্ড ও মাউস।
- বর্তমানে একজন ভালো ফ্রিল্যান্সারে হিসাবে যোগ্যতা দিতে চান তাহলে আপনার একটি ওয়েবসাইট থাকতে হবে যেখান থেকে আপনার বিষয়ে সমস্ত পরিচয় এবং তথ্য সংগ্রহ করতে পারে।
আপনারা যদি ফ্রান্সিং শিখে মাসে লাখ টাকারও বেশি আয় করতে চান তাহলে এক্ষেত্রে
আপনাদের কোর্স করে শিখে একটি ফ্রিল্যান্সিং হিসেবে দাবি করতে পারেন। আপনার
কাজের সুবিধা এবং প্রয়োজনীয় জিনিস যেগুলো ব্যবহার করতে পারেন। আপনার কি
প্রয়োজন সেটা আপনার উপর নির্ভর করবে। বর্তমানে অনেক চাকরির সম্পাদন সেক্টর হল
ডিজিটাল মার্কেটিং এবং অনলাইন ইনকাম।
আপনি চাকরির পেছনে না হতে শুধু ডিজিটাল মার্কেটিং এর আওতায় আসেন তাহলে আপনি
দেখা যাচ্ছে একটি চাকরি করে যা পাচ্ছেন মাসে তার চেয়ে অনেক বেশি ডিজিটাল
মার্কেটিং করে পাবেন। এই সেক্টর নিয়ে আপনি যদি কাজ করতে চান তাহলে চাকরির
চেয়ে অনেক বেশি আপনি ভালো কিছু করতে পারবেন।
আর আপনার কাজের সময় আপনি স্বাধীন যখন খুশি তখন আপনি কাজটি করতে পারবেন সে
ক্ষেত্রে আপনাকে কেউ অর্ডার দিতে পারবেনা।
অনলাইনে কোন কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি
ফ্রিল্যান্সিং কথাটির সাথে আমরা অনেকে কম দেখিয়ে জড়িত হয়ে আছি।
ফ্রিল্যান্সিং হলো এমন একটি সেক্টর যেখানে নিজের স্কিলকে কাজে লাগিয়ে নিজ
স্বাধীনতা ভাবে আর্নিং করতে পারবেন। বর্তমানে অনেক মানুষ এ পেশাতে জড়িত
হচ্ছে।
আবার দেখা যাচ্ছে কেউ কেউ চাকরির পাশে ফ্রিল্যান্সিং শিখে আর্নিং শুরু করছে।
এক্ষেত্রে আপনি ফ্রিল্যান্সিং শিখতে হলে অনেকগুলো স্কেল প্রয়োজন হবে সেগুলো
আপনাকে অর্জন করতে হবে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরের কোর্স করে। মানুষের কাছে চাহিদা
সবচেয়ে বেশি সেগুলো হলো
- ডিজিটাল মার্কেটিং : সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট কনটেন্ট মার্কেটিং এবং ইত্যাদি।
- ওয়েব ডেভেলপমেন্ট: একটি ওয়েবসাইট তৈরি করা এবং এই বিষয়ে রক্ষণাবেক্ষণ।
- গ্রাফিক্স ডিজাইন: লোগো ডিজাইন ব্যানার ডিজাইন ইলাস্ট্রেশন।
- ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট: বিভিন্ন প্রশিক্ষণ এবং সহযোগিতা প্রদান করা।
- Ui/Ux ডিজাইন
- গেইম ডেভেলপমেন্ট
এই কাজগুলোর চাহিদা বাড়ছে কারণ অনেক ব্যবসায়ী এখন অনলাইনে তাদের ব্যবসা এবং
উপস্থিতি করতে চাইছে।এই সমস্ত বিষয় নিয়ে আপনি ফ্রিল্যান্সার হিসাবে এ সমস্ত
সেক্টরে কাজ করে থাকবেন। অনলাইনের মার্কেটিং করে সবচেয়ে বেশি চাহিদা হল এই
বিষয়গুলো আশা করি এগুলো বুঝতে পেরেছেন।
ফ্রিল্যান্সিং এ আয়ের দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান কত
ঘরে বসে টাকা আয় করার জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় কাজ হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং কাজ
শিখে। সময়ের সাথে সাথে ফ্রিল্যান্সিং এর সংখ্যা বাড়ছে তেমনি বাড়ছে
ফ্রিল্যান্সিং এর নিয়োগ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও বিভিন্ন আইটি থেকে। এই তালিকায়
রয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। আর বাংলাদেশের আগে রয়েছে প্রতিবেশী দেশ ভারত এবং
পাকিস্তান।
যাতে যুক্তরাষ্ট্র শীর্ষ থাকলেও বাংলাদেশের অবস্থান ২৯ তম। প্রতিবেদনে বলা হয়
বিশ্বব্যাপী প্রায় ১৫৭ কোটি ফ্রিল্যান্সিং রয়েছে।এসার্মেন্ট অফ প্রেজেন্ট
এন্ড ফিউচার নিডন এই শীর্ষক এক গবেষণা প্রকাশিত হয়ে আছে। ফ্রিল্যান্সার এর
ক্ষেত্রে দেখা যায় যে মেয়েছেলে উভয় ঘণ্টা প্রতি ঘরে পরিশ্রম যথাক্রমে ৯০.১ ও
৩০ মার্কিন ডলার।
বর্তমানে বাংলাদেশী পুরুষ ও নারীর গর পরিশ্রমিক সংখ্যা ২৩ ও ১৯ ডলার হয়ে থাকে।
আর বাংলাদেশের অনেক ফ্রিল্যান্সার প্ল্যাটফর্মে অন্যতম আয়ের উৎস হচ্ছে
অ্যাডসেন্স। আই বাড়ানোর জন্য নিয়মিত কনটেন্ট তৈরি করে এবং ইউটিউব চ্যানেল
তৈরি করে থাকেন ওয়েবসাইট ডেভেলপার করে আর্নিং শুরু করেন।
ফ্রিল্যান্সিং খাতে অবস্থান উল্লেখযোগ্য ভাবে উন্নত হচ্ছে আমাদের বাংলাদেশ।
বাংলাদেশের বিশ্বের মধ্যে ফিন্যান্সিং এর সংখ্যা জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ
কেন্দ্র হিসাবে গড়ে উঠেছে। দেশের বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে
বাংলাদেশের অত্যন্ত সফলভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
TRIPEZY ITনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url